স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড বাংলাদেশের একটি প্রসিদ্ধ ঔষধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি।তারা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ উৎপাদন করে, যেগুলো বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
স্কয়ার ঔষধ তালিকা?
নিচে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের কিছু জনপ্রিয় ঔষধের তালিকা দেওয়া হলঃ
১. নাপা (Napa)
প্যারাসিটামল জাতীয় ব্যথানাশক ও জ্বর কমানোর ঔষধ।
২. এমক্সিল (Amoxil)
অ্যামোক্সিসিলিন জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক, ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৩. মেটফরমিন (Metformin)
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত ঔষধ।
৪. সিভিট (Ceevit)
ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট।
৫. লসেক (Losec)
অম্লনাশক, গ্যাস্ট্রিক ও আলসারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৬. মন্টেম (Montem)
অ্যালার্জি ও হাঁপানির চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৭. জেনটাক (Zentac)
রানিটিডিন জাতীয় গ্যাস্ট্রিক ও আলসারের ঔষধ।
8. ফ্লাজিল (Flagyl)
মেট্রোনিডাজল জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক, ব্যাকটেরিয়াল ও প্যারাসাইটিক ইনফেকশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৬. ক্লাভো (Clavo)
অ্যামোক্সিসিলিন ও ক্লাভুলানিক অ্যাসিডের কম্বিনেশন, ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
১০. সেলোক্স (Celox)
সেলিকক্সিব জাতীয় ব্যথানাশক, আর্থ্রাইটিস ও ব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
১১. এসোমিপ্রাজল (Esomeprazole)
গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড কমাতে এবং গ্যাস্ট্রিক আলসারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
১২. রেনিটিডিন (Renitidine)
গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত।
১৩. অ্যাটর্ভা (Atorva)
অ্যাটোরভাস্টাটিন জাতীয় ঔষধ, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য।
১৪. ফ্লুক্সেটিন (Fluxetin)
ডিপ্রেশন ও মানসিক সমস্যার চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
১৫. সিলোস্টাজোল (Cilostazol)
রক্ত চলাচল উন্নত করতে এবং পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
১৬. অ্যাজিথ্রোমাইসিন (Azithromycin)
ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক।
১৭. সিপ্রোফ্লোক্সাসিন (Ciprofloxacin)
ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
১৮. লিভোটাইরোক্সিন (Levothyroxine)
থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি পূরণের জন্য ব্যবহৃত।
১৯. সিমেটিডিন (Cimetidine)
গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত।
২০. ক্লোপিডোগ্রেল (Clopidogrel)
রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে ব্যবহৃত।
২১. অ্যালপ্রাজোলাম (Alprazolam)
উদ্বেগ ও অনিদ্রার চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
২২. ডেক্সামেথাসোন (Dexamethasone)
প্রদাহ ও অ্যালার্জির চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
২৩. ওমিপ্রাজল (Omeprazole)
গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত।
২৪. ল্যান্সোপ্রাজল (Lansoprazole)
গ্যাস্ট্রিক আলসার ও অ্যাসিডিটির চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
২৫. স্যালবিউটামল (Salbutamol)
হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
২৬. কেটোকোনাজোল (Ketoconazole)
ফাঙ্গাল ইনফেকশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
২৭. ফ্লুকোনাজোল (Fluconazole)
ফাঙ্গাল ইনফেকশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
২৮. সেরাট্রালিন (Sertraline)
ডিপ্রেশন ও উদ্বেগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
২৯. ক্লোনাজেপাম (Clonazepam)
খিঁচুনি ও উদ্বেগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৩০. মেম্যানটাইন (Memantine)
আলঝাইমার রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৩১. রোসুভাস্টাটিন (Rosuvastatin)
উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত।
৩২. টেলমিসার্টান (Telmisartan)
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত।
৩৩. মন্টেলুকাস্ট (Montelukast)
অ্যালার্জি ও হাঁপানির চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৩৪. সিটালোপ্রাম (Citalopram)
ডিপ্রেশন ও উদ্বেগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৩৫. এনালাপ্রিল (Enalapril)
উচ্চ রক্তচাপ ও হার্ট ফেইলিউরের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৩৬. লোসার্টান (Losartan)
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত।
৩৭. কারভেডিলোল (Carvedilol)
উচ্চ রক্তচাপ ও হার্ট ফেইলিউরের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৩৮. গ্লিমেপিরাইড (Glimepiride)
টাইপ 2 ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৩৯. পিওগ্লিটাজোন (Pioglitazone)
টাইপ 2 ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৪০. গ্যাবাপেন্টিন (Gabapentin)
খিঁচুনি ও নার্ভ ব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৪১. ডক্সিসাইক্লিন (Doxycycline)
ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৪২. সিপ্রোহেপ্টাডিন (Cyproheptadine)
অ্যালার্জি ও ক্ষুধা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত।
৪৩. অলানজাপিন (Olanzapine)
সাইকোসিস ও বাইপোলার ডিসঅর্ডারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৪৪. কুয়েটিয়াপিন (Quetiapine)
সাইকোসিস ও বাইপোলার ডিসঅর্ডারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৪৫. রিসপেরিডোন (Risperidone)
সাইকোসিস ও বাইপোলার ডিসঅর্ডারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৪৬. ভেনলাফ্যাক্সিন (Venlafaxine)
ডিপ্রেশন ও উদ্বেগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৪৭. ট্রামাডল (Tramadol)
মাঝারি থেকে তীব্র ব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৪৮. ডিক্লোফেনাক (Diclofenac)
ব্যথা ও প্রদাহের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৪৯. এসিক্লোভির (Acyclovir)
হার্পিস ও ভাইরাল ইনফেকশনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
৫০. ফেক্সোফেনাডিন (Fexofenadine)
অ্যালার্জির চিকিৎসায় ব্যবহৃত।
স্কয়ার ঔষধ তালিকা pdf?
স্কয়ার ঔষধ তালিকা pdf ডাউনলোড করুন।
শেষ কথা
স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ঔষধগুলোর তালিকা বেশ বিস্তৃত এবং তারা নিয়মিত নতুন নতুন ঔষধ নিয়ে গবেষণা ও উৎপাদন করে থাকে। কোন ঔষধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।